যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ (১৯৯৪ সনের ১৮ নং আইন) এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ-
২। কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ (১৯৯৪ সনের ১৮ নং আইন), অতঃপর উক্ত আইন বলিয়া উল্লিখিত, এর ধারা ২ এর উপ-ধারা (১) এর দফা (ঠ) এর প্রথম শর্তাংশের “কোন দলিলে কোম্পানীর সাধারণ সীলমোহর অংকিত করা,” শব্দগুলি ও কমা বিলুপ্ত হইবে।
৯। উক্ত আইনের ধারা ১২৮ এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ১২৮ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ-“১২৮। দলিল সম্পাদন।– কোম্পানী লিখিতভাবে যে কোন ব্যক্তিকে সাধারণভাবে অথবা যে কোন নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভিতর বা বাহিরে যে কোন স্থানে উহার পক্ষে দলিল সম্পাদনের জন্য উহার এটর্নী হিসাবে ক্ষমতা প্রদান করিতে পারিবে; এবং কোম্পানীর পক্ষে উক্ত এটর্নী কোন দলিলে স্বাক্ষর করিলে দলিলটি কার্যকর হইবে এবং কোম্পানীর উপর উহা বাধ্যকর হইবে।”।
১০। উক্ত আইনের ধারা ১২৯ এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ১২৯ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ-“১২৯। কোন কোম্পানী কর্তৃক বাংলাদেশের বাহিরের কোন স্থানে কোন ব্যক্তিকে ক্ষমতা অর্পণ। - (১) কোন কোম্পানীর উদ্দেশ্যাবলী অনুসারে উহার কোন কার্য বাংলাদেশের বাহিরে সম্পাদনের প্রয়োজন হইলে এবং উহার সংঘবিধি দ্বারা কোম্পানী ক্ষমতাপ্রাপ্ত হইলে, বাংলাদেশের বাহিরের কোন ভূখণ্ডে, এলাকায় বা স্থানে কোম্পানী লিখিতভাবে যে কোন ব্যক্তিকে ক্ষমতা অর্পণ করিতে পারিবে এবং তিনি কোম্পানীর প্রতিনিধি বলিয়া গণ্য হইবেন।(২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত প্রতিনিধিকে ক্ষমতা প্রদান সম্পর্কিত দলিলে এতদুদ্দেশ্যে কোন সময় উল্লেখ থাকিলে, সেই সময় পর্যন্ত অথবা, উক্ত দলিলে কোন সময়ের উল্লেখ না থাকিলে, প্রতিনিধির সহিত লেনদেনকারী ব্যক্তিকে প্রতিনিধির ক্ষমতা প্রত্যাহার বা অবসানের নোটিশ না দেওয়া পর্যন্ত, প্রতিনিধির ক্ষমতা বহাল থাকিবে।(৩) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত প্রতিনিধি প্রয়োজনীয় দলিল দস্তাবেজে তাহার স্বাক্ষরসহ লিখিতভাবে তারিখ উল্লেখ করিবেন এবং যে ভূখণ্ডে, এলাকা বা স্থানে স্বাক্ষর করা হইল সেই ভূখণ্ড, এলাকা বা স্থানের নাম উল্লেখ করিবেন।”।